ভালোবাসার গল্প :-
জীবনে যদি কাউকে সত্যিই মন থেকে ভালবাসো,তাহলে তাকে হারিয়ে যেতে দিওনা কারণ সে ছাড়া তোমার ভালোবাসার মুল্য কেউ বুঝবে না। তুমি তোমার চোখের জল মুছতে পারবে,কিন্তু হৃদয়ের মধ্যে বাঁধভাঙা কান্নার জল কোনো ভাবেই মুছতে পারবে না।
জানি কেউ আমাকে আমার মত ভাবে না,তাই নিজেকে আড়াল করে রাখি কেননা আমি কারো কষ্টের কারণ হতে চাই না। কষ্ট পেতে ভালবাসি কষ্ট দিতে নয়। তৃষ্ণা পেলে যেমন পানির মূল্য বোঝা যায় ঠিক তেমনি ভাবে একা থাকলে আপন জনের মূল্য অনুভব করা যায়।
It is a technological blog site. This blog page interesting and technology knowledge given. This page visit now and read this blog and take some goods knowledge. You will find all kinds of things here. Everybody thanks.
Bristir Gan-Bristir golpo-Bristir cora-Love story-bd golpo-kabbo-kobita
জানালার পাশে আমি বসে,মেঘলা দিনে ঝরঝর বৃষ্টি পড়ছে চোখের সামনে,আকাশটা সাদাকালো,হোক একটু রঙিন,সেই প্রত্যাশায় থাকি বসে একা.....
রাজা রাণীর গল্প | raja ranir golpo|golpo| গল্প| mnzmonir|রুপকথার গল্প| MnzMonir| MnzMonir1
রাজা রানীর গল্পঃ-
একদা এক গ্রামে বাস করতো একটি পরিবার।পরিবারের দুই জন সদস্য ছিল। কাউছার এবং তার স্ত্রী জান্নাত। তাদের মধ্যে সবসময় ঝগড়া চলতো। তাদের সুন্দর করে সংসার জীবন চলছিল না।দুজন দুজনকে সহ্য করতে পারত না। একদিন কাউসারের রুটি খেতে ইচ্ছে করলো কিন্তু তাদের ঘরে আটা,চুলা,রুটি বানানোর সরঞ্জামাদি ছিল না। কাউছার জান্নাতকে রুটি বানাতে বললো কিন্তু জান্নাত বললো রুটি খাবে তবে তার জন্য তো রুটির আটা,চুলা,কাঠ-খড়ি লাগবে এগুলো আনো তবে রুটি বানিয়ে দিব।এই কথা শুনে কাউসার বাজারে গেল বাজার করতে কিন্তু জান্নাত তাকে সহ্য করতে পারে না।সে মনে মনে ভাবলো, আজি ওকে রুটির মধ্যে বিষ মিশিয়ে খাইয়ে মেরে ফেলি।তাই জান্নাত এই সুযোগে বিষ কিনে আনল এবং ঘরে লুকিয়ে রাখলো।এবার কাউসার যখন বাজার করে ফিরে আসলো তখন জান্নাত রুটি বানাতে বসলো।তখন জান্নাত ঐ লুকানো বিষ এনে রুটির আটার মধ্যে মাখিয়ে রুটি বানাতে থাকলো।এবার রুটি বানানো শেষ হলে জান্নাত কাউসারকে খেতে ডাকে। তখন কাউসার খাওয়ার জন্য আসে এবং খাওয়ার জন্য বসে। তখন তার মাথাই হঠাৎ বুদ্ধি এলো যে, সে রুটিগুলো না খেয়ে বিক্রি করলে ভাল হই। এতে তা বিক্রি করে কিছু টাকা উপার্জন করা যাবে।তাই সে জান্নাতকে বলল যে,সে এই রুটি গুলো বিক্রি করবে।জান্নাত রাজি হতে চাচ্ছিলো না।কাউছারকে খাওয়ার জন্য জান্নাত অনুরোধ করল।কিন্তু সে দেখলো কোনমতেই কোন কাজ হচ্ছিল না।তাই রুটিগুলো বিক্রির জন্য বলল।এবার কাউসার রুটিগুলো একটি ঝুড়িতে নিয়ে বিক্রি করতে গেল।যেতে যেতে ওর সাথে রাজার সেপাইয়ের সঙ্গে দেখা হল।সেপাইয়ের সাথে একটি বড় হাতি ছিল এবং কিছু সঙ্গি ছিল। সেপাই কাউসারকে বলল আমার হাতিটিকে একটি রুটি দাও আমি তোমাকে কিছু টাকা দিব।সে তৎক্ষনাৎ হাতিটিকে একটি রুটি দিল।হাতিটি রুটি খাওয়া শেষ না করতেই সে রুটিতে বিষ থাকার কারনে উত্তেজিত হয়ে উঠলো এবং কাউসার হাতিটিকে এক চড় কসে দিল। সাথে সাথে হাতিটি মাটির সাথে লুপ্টে পড়ে গেল।তা দেখে রাজার সেপাইরা কাউসারকে রাজার কাছে নিয়ে গেল।রাজা তা শুনে চিন্তিত হল এবং রাজা তখন ভাবলো যে এই বালকের এত শক্তি যে একটি হাতিকে এক থাপ্পড়ে শুইয়ে ফেলে দিয়েছে।তখন রাজা বলল,আমাদের সাথে যুদ্ধের জন্য পাশ্ববর্তী দেশ থেকে চিঠি পাঠিয়েছে। তাই রাজা বালকটির শক্তিমত্তা দেখে তাকে তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য বলল।কাউসার তখন ঘাবড়ে গেল।পরেরদিন কাউসারকে একটি ঘোড়া দিয়ে যুদ্ধের ময়দানে পাঠানো হলো।তখন যে বাকি রুটি গুলো ছিল তা ঐ ঘোড়াটিকে কাউসার খাইয়ে দিল।
যুদ্ধ শুরু হল।ঘোড়া যখন দৌড় দিল তখন ঘোড়া বিষওয়ালা রুটি খেয়ে এদিক ওদিক করতে লাগল।তখন কাউসার দেখতে পেল যে দুটি সুপারি গাছ পাশাপাশি হইয়ে আছে। তখন সে ঘোড়াটিকে ঐ সুপারি গাছের দিকে নিয়ে গেল এবং সে সুপারি গাছ দুটোর মাঝখান দিয়ে ঘোড়াকে নিয়ে যেতেই সে সেই গাছ দুটো ধরল এবং সেই গাছ ততক্ষনাৎ ভেঙ্গে পড়ল।কারন গাছ দুটো নষ্ট(পচা) ছিল। এ দেখে যুদ্ধে আসা বিপক্ষ দলের সৈন্যরা ভয় পেল এবং তারা ভাবলো যে এর কতই শক্তি যে সে সুপারি গাছ দুটোকে হাতের ছোঁয়াই ভেঙ্গে ফেললো এবং তা দেখে তারা জীবনের ভয় পেয়ে পালিয়ে গেল।এ দেখে রাজা খুব খুশি হলেন এবং তাকে অনেক সোনার মুদ্রা দিলো।
এরপর কাউসার বাড়ি গিয়ে তার স্ত্রীকে সব কথা খুলে বললো ও তারা তারপর থেকে সুখে শান্তিতে বসবাস করতে লাগলো।
#MnzMonir
একদা এক গ্রামে বাস করতো একটি পরিবার।পরিবারের দুই জন সদস্য ছিল। কাউছার এবং তার স্ত্রী জান্নাত। তাদের মধ্যে সবসময় ঝগড়া চলতো। তাদের সুন্দর করে সংসার জীবন চলছিল না।দুজন দুজনকে সহ্য করতে পারত না। একদিন কাউসারের রুটি খেতে ইচ্ছে করলো কিন্তু তাদের ঘরে আটা,চুলা,রুটি বানানোর সরঞ্জামাদি ছিল না। কাউছার জান্নাতকে রুটি বানাতে বললো কিন্তু জান্নাত বললো রুটি খাবে তবে তার জন্য তো রুটির আটা,চুলা,কাঠ-খড়ি লাগবে এগুলো আনো তবে রুটি বানিয়ে দিব।এই কথা শুনে কাউসার বাজারে গেল বাজার করতে কিন্তু জান্নাত তাকে সহ্য করতে পারে না।সে মনে মনে ভাবলো, আজি ওকে রুটির মধ্যে বিষ মিশিয়ে খাইয়ে মেরে ফেলি।তাই জান্নাত এই সুযোগে বিষ কিনে আনল এবং ঘরে লুকিয়ে রাখলো।এবার কাউসার যখন বাজার করে ফিরে আসলো তখন জান্নাত রুটি বানাতে বসলো।তখন জান্নাত ঐ লুকানো বিষ এনে রুটির আটার মধ্যে মাখিয়ে রুটি বানাতে থাকলো।এবার রুটি বানানো শেষ হলে জান্নাত কাউসারকে খেতে ডাকে। তখন কাউসার খাওয়ার জন্য আসে এবং খাওয়ার জন্য বসে। তখন তার মাথাই হঠাৎ বুদ্ধি এলো যে, সে রুটিগুলো না খেয়ে বিক্রি করলে ভাল হই। এতে তা বিক্রি করে কিছু টাকা উপার্জন করা যাবে।তাই সে জান্নাতকে বলল যে,সে এই রুটি গুলো বিক্রি করবে।জান্নাত রাজি হতে চাচ্ছিলো না।কাউছারকে খাওয়ার জন্য জান্নাত অনুরোধ করল।কিন্তু সে দেখলো কোনমতেই কোন কাজ হচ্ছিল না।তাই রুটিগুলো বিক্রির জন্য বলল।এবার কাউসার রুটিগুলো একটি ঝুড়িতে নিয়ে বিক্রি করতে গেল।যেতে যেতে ওর সাথে রাজার সেপাইয়ের সঙ্গে দেখা হল।সেপাইয়ের সাথে একটি বড় হাতি ছিল এবং কিছু সঙ্গি ছিল। সেপাই কাউসারকে বলল আমার হাতিটিকে একটি রুটি দাও আমি তোমাকে কিছু টাকা দিব।সে তৎক্ষনাৎ হাতিটিকে একটি রুটি দিল।হাতিটি রুটি খাওয়া শেষ না করতেই সে রুটিতে বিষ থাকার কারনে উত্তেজিত হয়ে উঠলো এবং কাউসার হাতিটিকে এক চড় কসে দিল। সাথে সাথে হাতিটি মাটির সাথে লুপ্টে পড়ে গেল।তা দেখে রাজার সেপাইরা কাউসারকে রাজার কাছে নিয়ে গেল।রাজা তা শুনে চিন্তিত হল এবং রাজা তখন ভাবলো যে এই বালকের এত শক্তি যে একটি হাতিকে এক থাপ্পড়ে শুইয়ে ফেলে দিয়েছে।তখন রাজা বলল,আমাদের সাথে যুদ্ধের জন্য পাশ্ববর্তী দেশ থেকে চিঠি পাঠিয়েছে। তাই রাজা বালকটির শক্তিমত্তা দেখে তাকে তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য বলল।কাউসার তখন ঘাবড়ে গেল।পরেরদিন কাউসারকে একটি ঘোড়া দিয়ে যুদ্ধের ময়দানে পাঠানো হলো।তখন যে বাকি রুটি গুলো ছিল তা ঐ ঘোড়াটিকে কাউসার খাইয়ে দিল।
যুদ্ধ শুরু হল।ঘোড়া যখন দৌড় দিল তখন ঘোড়া বিষওয়ালা রুটি খেয়ে এদিক ওদিক করতে লাগল।তখন কাউসার দেখতে পেল যে দুটি সুপারি গাছ পাশাপাশি হইয়ে আছে। তখন সে ঘোড়াটিকে ঐ সুপারি গাছের দিকে নিয়ে গেল এবং সে সুপারি গাছ দুটোর মাঝখান দিয়ে ঘোড়াকে নিয়ে যেতেই সে সেই গাছ দুটো ধরল এবং সেই গাছ ততক্ষনাৎ ভেঙ্গে পড়ল।কারন গাছ দুটো নষ্ট(পচা) ছিল। এ দেখে যুদ্ধে আসা বিপক্ষ দলের সৈন্যরা ভয় পেল এবং তারা ভাবলো যে এর কতই শক্তি যে সে সুপারি গাছ দুটোকে হাতের ছোঁয়াই ভেঙ্গে ফেললো এবং তা দেখে তারা জীবনের ভয় পেয়ে পালিয়ে গেল।এ দেখে রাজা খুব খুশি হলেন এবং তাকে অনেক সোনার মুদ্রা দিলো।
এরপর কাউসার বাড়ি গিয়ে তার স্ত্রীকে সব কথা খুলে বললো ও তারা তারপর থেকে সুখে শান্তিতে বসবাস করতে লাগলো।
#MnzMonir
Subscribe to:
Posts (Atom)
vigadrone
vigadrone
-
রাজা রানীর গল্পঃ- একদা এক গ্রামে বাস করতো একটি পরিবার।পরিবারের দুই জন সদস্য ছিল। ক...
-
ভালোবাসার গল্প :- জীবনে যদি কাউকে সত্যিই মন থেকে ভালবাসো,তাহলে তাকে হারিয়ে যেতে দিওনা কারণ সে ছাড়া তোমার ভালোবাসার মুল্য কেউ বুঝবে না। তু...