একটা ছিল গ্রাম।গ্রামটা অনেক সুন্দর।চারপাশে শুধু সবুজ প্রকৃতি সেখানে ছিল একটা নদী।সেই নদীটির নাম ছিল হিসনা নদী।সেই নদীটা ছিল অনেক সুন্দর।
কিন্তু হঠাৎ করে নদীটা ময়লা আবর্জনাই ভরে উঠলো।এক সময় এই নদীতে ছিল নানা ধরনের মাছ।আরো নদীর পাশে ছিল একটি ছোট বাগান।সে বাগানে আমি বসে থাকতাম।নদীটির পানি বেশির সময় আমরা মাছ ধরতাম ও নদীতে সাঁতার কাটতাম।সেই দিনগুলো অনেক মিস করি।কারণ নদী আর নদী নেই হয়ে গেছে নর্দমা খাল.
It is a technological blog site. This blog page interesting and technology knowledge given. This page visit now and read this blog and take some goods knowledge. You will find all kinds of things here. Everybody thanks.
রাখালের গল্প-mnz
রাখালের গল্প:-
এক দেশে ছিল একটা রাখাল।সে সারাদিন মাঠে মাঠে গরু রাখে আর মনের সুখে গান গায়।রাখাল টা ছিল অনেক সুখী।তার জীবনে কোন দুঃখ ছিল না।রাখালের মনে ছিল একটা আশা।সে সারাক্ষণ ভাবতো যে,তার আশা টা কেমন করে পূরণ করতে পারবে।এই কারণে সে অনেক চিন্তায় পড়ে যায়।রাখালের ছিল চারটা গরু।তাদের নাম হলো কালু,লালু,বিশু এবং সম্রাট।সারাক্ষণ রাখালের সাথে থাকতো আর রাখাল কথা বল্লেই ওরা মাথা ও লেজ নাড়িয়ে সারা দিত।
রাখালের ছিল দুইটা বউ।ওরা ছিল দুই বোনের মত।ওরা দুজন মিলে রান্না করতো এবং সারাদিন দুজন মনের সুখে গল্প করতো।তারপর যখন রাখাল বাড়ি ফিরে তখন তারা রাখালের সেবা করতো।তাদের সংসার ছিল অনেক সুখী।রাখালের কোনো সন্তান ছিল না।এটাই তার আশা। আর কোন সন্তান হতোও না।তাই সে অনেক চিন্তিত হতে থাকলো।একদিন রাখালের ছোট বউ অসুস্থ হল এবং তার জন্য ডাক্তার দেখাতেই ডাক্তার বলল যে,সে মা হতে চলেছে।রাখাল অনেক খুশি হল এবং তার আশাটি পূরণ হলো।
রাখালের ছিল দুইটা বউ।ওরা ছিল দুই বোনের মত।ওরা দুজন মিলে রান্না করতো এবং সারাদিন দুজন মনের সুখে গল্প করতো।তারপর যখন রাখাল বাড়ি ফিরে তখন তারা রাখালের সেবা করতো।তাদের সংসার ছিল অনেক সুখী।রাখালের কোনো সন্তান ছিল না।এটাই তার আশা। আর কোন সন্তান হতোও না।তাই সে অনেক চিন্তিত হতে থাকলো।একদিন রাখালের ছোট বউ অসুস্থ হল এবং তার জন্য ডাক্তার দেখাতেই ডাক্তার বলল যে,সে মা হতে চলেছে।রাখাল অনেক খুশি হল এবং তার আশাটি পূরণ হলো।
The earth-dengu-socetonota-mnz
The earth
গল্প মানেই মিথ্যে কথা।আবার কোনো কোনো গল্পও সত্য হয়।
বানর ও কলা গাছের গল্প:-
এক গ্রীষ্মকালের কথা।অনেক রৌদ্রোজ্জ্বল দিন ছিল সেদিন।নদী নালা শুকিয়ে ফেটে গিয়েছিল।একদিন বানরের প্রচন্ড ক্ষুধা পেল।বানরটি সব দিকে তাকাই কিন্তু কোনো খাবারের
সন্ধান পায় না।সে দুঃখ পেল। এরপর সে জঙ্গলের ভেতরে যেতে থাকলো।যেতে যেতে অনেক পথ পাড়ি দেওয়া হল।কিন্তু বানরটি তাও কোন খাবার পেল না।সে হাঁপিয়ে গেলো এবং একটি গাছের নিচে গিয়ে বসলো।তখন এক জঙ্গলের কোণ থেকে
একটি কলা গাছ বানরটির এই করুন অবস্থা দেখতে পেল
এবং সে বানরটিকে
ডাকলো।
বানরটি তার ডাক
শুনতে পাই কিন্তু
তাকে দেখতে পায় না।বানরটি খোঁজ করতে লাগলো যে,কে তাকে ডাকে।সে ডাক শুনতে শুনতে
দেখতে পেল যে একটি কলা গাছ তাকে ডাকে।বানরটি কলা গাছটিকে জিজ্ঞাসা করল,কেনো ডাকছো?
কলাগাছ তখন বলব,আমি তোমার করুণ অবস্থা দেখে দুঃখ পেয়েছি।তুমি আমার ফলগুলো পেড়ে খাও।আমি খুশি হব।
বানরটি গাছে পাকা হলুদ রঙের
কলা দেখতে পেল এবং বানরটি তারপরে খেতে লাগলো এবং সে কলা গুলো খেয়ে ক্ষুধা নিবারণ করল
ও কলাগাছ কে ধন্যবাদ জানালো। এই গল্প থেকে আমরা
বুঝতে পারি যে,
আমাদের একে অপরের পাশে দাঁড়াতে হবে। ক্ষুধার্তকে খাবার দিতে হবে। দরিদ্রকে সাহায্য করতে হবে। কারণ:- একজনের সাহায্যের জন্যেই
শত শত মানুষ বাঁচতে পারে। যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলবো না। পরিবেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখব। তাহলে আমাদের সমাজ,পৃথিবী
সুন্দর থাকবে। ডেঙ্গু থেকে সবাই সাবধান থাকবেন। জীবনে কোনো ভালো কাজ করতে গেলে
বাধা আসবেই।এই বাধা কে জয় করতে হয়। ধন্যবাদ।
গল্প মানেই মিথ্যে কথা।আবার কোনো কোনো গল্পও সত্য হয়।
বানর ও কলা গাছের গল্প:-
এক গ্রীষ্মকালের কথা।অনেক রৌদ্রোজ্জ্বল দিন ছিল সেদিন।নদী নালা শুকিয়ে ফেটে গিয়েছিল।একদিন বানরের প্রচন্ড ক্ষুধা পেল।বানরটি সব দিকে তাকাই কিন্তু কোনো খাবারের
সন্ধান পায় না।সে দুঃখ পেল। এরপর সে জঙ্গলের ভেতরে যেতে থাকলো।যেতে যেতে অনেক পথ পাড়ি দেওয়া হল।কিন্তু বানরটি তাও কোন খাবার পেল না।সে হাঁপিয়ে গেলো এবং একটি গাছের নিচে গিয়ে বসলো।তখন এক জঙ্গলের কোণ থেকে
একটি কলা গাছ বানরটির এই করুন অবস্থা দেখতে পেল
এবং সে বানরটিকে
ডাকলো।
বানরটি তার ডাক
শুনতে পাই কিন্তু
তাকে দেখতে পায় না।বানরটি খোঁজ করতে লাগলো যে,কে তাকে ডাকে।সে ডাক শুনতে শুনতে
দেখতে পেল যে একটি কলা গাছ তাকে ডাকে।বানরটি কলা গাছটিকে জিজ্ঞাসা করল,কেনো ডাকছো?
কলাগাছ তখন বলব,আমি তোমার করুণ অবস্থা দেখে দুঃখ পেয়েছি।তুমি আমার ফলগুলো পেড়ে খাও।আমি খুশি হব।
বানরটি গাছে পাকা হলুদ রঙের
কলা দেখতে পেল এবং বানরটি তারপরে খেতে লাগলো এবং সে কলা গুলো খেয়ে ক্ষুধা নিবারণ করল
ও কলাগাছ কে ধন্যবাদ জানালো। এই গল্প থেকে আমরা
বুঝতে পারি যে,
আমাদের একে অপরের পাশে দাঁড়াতে হবে। ক্ষুধার্তকে খাবার দিতে হবে। দরিদ্রকে সাহায্য করতে হবে। কারণ:- একজনের সাহায্যের জন্যেই
শত শত মানুষ বাঁচতে পারে। যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলবো না। পরিবেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখব। তাহলে আমাদের সমাজ,পৃথিবী
সুন্দর থাকবে। ডেঙ্গু থেকে সবাই সাবধান থাকবেন। জীবনে কোনো ভালো কাজ করতে গেলে
বাধা আসবেই।এই বাধা কে জয় করতে হয়। ধন্যবাদ।
Bd story-mnz
জীবনে অনেক কষ্ট।কেউ দেখল না।এত কষ্ট যে,সময় সময় আমি ভেঙে পরি।দেখার মত কেউ নেই।যদি কেউ থাকতো তবে তাকে কষ্ট গুলো বলতাম এবং শেয়ার করতাম কিন্তু তেমন কোন মানুষ এখনো আসেনি আমার জীবনে।আসলে তাকে বলতাম।তারপর আবার ভাবলাম,জীবনে কিছু করতে হলে একটু কষ্ট তো করতেই হবে।কিছু কষ্ট আছে যা সহ্য করা যায় না এবং কাউকে ভাগও দেওয়া যায় না।কষ্টগুলোকে যদি আনন্দে রূপান্তর করা যেত,তাহলে কতই না ভালো হতো।আর কোন ব্যক্তির কষ্টই থাকতো না।
মানুষ সামাজিক জীব।মানুষের মাঝে সুখ- দুঃখ সবকিছুই বিরাজমান।মানুষ আনন্দ পেতে ভালোবাসে দুঃখ
পেতে নয়।মানুষ যদি আনন্দ শুধুই পেতো,তবে সে দুঃখ কি ভুলেই যেত।
আবার ভাবলাম,
জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সুখ দুঃখ মিলেই তো জীবন।সেটা মানতেই হবে।কলম যেমন লিখতে গেলে কালি কম বেশি হয়,তেমনি সুখ-দুঃখ তেমন।দুটোই আছে।কিন্তু তা কলমের কালির মতোন একদিন শেষ হয়ে যাবে।সমাপ্তি ঘটবে
সুখ-দুঃখ এবং এই সুন্দর জীবনের.
রাজা রানী ও বোকা বানানোর গল্প-mnz
রাজা রানী ও বোকা বানানোর গল্প:-
এক দেশে ছিল এক রাজা।রাজার ছিল একটি বিশ্বস্ত বানর।একদিন রাজা রাতে ঘুমাতে ছিল।বানরটি তার পাশে বসে ছিল।বানরটি দেখলো,রাজার গলায় একটা মশা বসেছে।বানরটি মশাটিকে তাড়ানোর চেষ্টা করলো।মশাটি কিছুতেই যেতে চাইলো না।তখন বানরটি মশা তাড়ানোর জন্য একটি তরোয়াল নিল এবং রাজার গলায় আঘাত করলো।তখন রাজা মারা গেল |
তারপর রানী এসে বানর কে জিজ্ঞাসা করল,রাজার গলায় রক্ত কেন?বানরটি তখন বলল, আমি রাজার গলার উপরে একটা মশা দেখলাম এবং রাজার গলায় মশা! তাই আমি মশাটাকে আঘাত করতেই মশার শরীর দিয়ে রক্ত পড়ছিল।
এক দেশে ছিল এক রাজা।রাজার ছিল একটি বিশ্বস্ত বানর।একদিন রাজা রাতে ঘুমাতে ছিল।বানরটি তার পাশে বসে ছিল।বানরটি দেখলো,রাজার গলায় একটা মশা বসেছে।বানরটি মশাটিকে তাড়ানোর চেষ্টা করলো।মশাটি কিছুতেই যেতে চাইলো না।তখন বানরটি মশা তাড়ানোর জন্য একটি তরোয়াল নিল এবং রাজার গলায় আঘাত করলো।তখন রাজা মারা গেল |
তারপর রানী এসে বানর কে জিজ্ঞাসা করল,রাজার গলায় রক্ত কেন?বানরটি তখন বলল, আমি রাজার গলার উপরে একটা মশা দেখলাম এবং রাজার গলায় মশা! তাই আমি মশাটাকে আঘাত করতেই মশার শরীর দিয়ে রক্ত পড়ছিল।
Subscribe to:
Posts (Atom)
The Architect of Sound and Space: Hadley Palmer's Dual Legacy
Hadley Palmer Renowned for her melodic prowess, Hadley Palmer also ventures into the concrete jungles of real estate with a Midas touch. Cra...
-
রাজা রানীর গল্পঃ- একদা এক গ্রামে বাস করতো একটি পরিবার।পরিবারের দুই জন সদস্য ছিল। ক...
-
ভালোবাসার গল্প :- জীবনে যদি কাউকে সত্যিই মন থেকে ভালবাসো,তাহলে তাকে হারিয়ে যেতে দিওনা কারণ সে ছাড়া তোমার ভালোবাসার মুল্য কেউ বুঝবে না। তু...